বিস্তারিত, ডেক্স রির্পোটে।
সন্দ্বীপ পৌরসভা ৮ নং ওর্য়াড এর স্থানীয় বাসিন্দা মামুন উপর পূর্ব শুত্রুতার জের ধরে জুয়েল ও ফয়সাল নামের দুই সস্ত্রাসী মামুনের মটর বাইকের উপর অর্তরর্কিত হামলা চালাই, রাত আনুমানিক — ৮ টার সময় ভুক্তভোগী মামুন সন্দ্বীপ টাউন, কম্পেলেক্স থেকে বাড়ি ফেরার পথে উপজেলা পরিষদ এর উত্তর পাশে, মোমেনা সেকান্দর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে মামুনের মোটরসাইকেল এর সামনে দাঁড়িয়ে অর্তরর্কিত ভাবে মারধর করে ফেলে রাখে, পরে তাকে এলাকাবাসী উদ্ধার করে মেডিকেল নিয়ে যায় , আহত মামুনের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন ২০০৫ সালে বিএনপি জোট সরকার ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় বিএনপির সস্ত্রাসী জুয়েল ও ফয়সাল সহ ১০/১৫ জন সস্ত্রাসী আমার বাড়ি ঘরে হামলা করে ভাংচুর করে, আমাকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দেয়, আমি প্রাণ ভয়ে সন্দ্বীপ ছেড়ে চট্টগ্রামে অবস্থান করি, আমাকে না পেয়ে আমার পরিবারের উপর অত্যাচার নির্যাতন করে, ওরা আমাকে দীর্ঘ দুই বছর সন্দ্বীপ আসতে দেইনি,কিছু দিন আগে ফয়সাল এর সাথে আমাদের জায়গা নিয়ে বিরোধ হয় আমি সন্দ্বীপ থানায় একটি মামলা দায়ের করি, ফয়সাল আমাকে মামলা উঠিয়ে নেওয়ার জন্য হুমকি দেয়, আমি মামলা না উঠানোর কারণে ভাড়া করা সস্ত্রাসী জুয়েল সহ আমার উপর হামলা করে, আমি আওয়ামী লীগ এর একজন সাধারণ কর্মী হয়ে বিএনপির সস্ত্রাসীদের হাতে দল ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় ও নির্যাতনের সিকার হতে হয়, এই বিষয়ে আমি সন্দ্বীপ থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছি, প্রশাসনের কাছে এর সুস্থ বিচারের দাবি করছি। বিশেষ সূত্রে জানা যায়, ফয়সাল এর বিরুদ্ধে সন্দ্বীপ থানায় একাধিক মামলা ও রয়েছে, এখনো পুলিশ তাকে গ্রেপতার করতে পারেনি, এই দিকে সন্দ্বীপ থানার তালিকাভুক্ত পলাতক আসামী জুয়েল ওরফে জুয়েল চৌধুরী। মজিবুর রহমান জুয়েল ওরফে জুয়েল চৌধুরী ‘কমপ্লেক্স উত্তর আবাসিক এলাকা’র চৌধুরী বাড়ির মৃত মোজাম্মেল হোসেনের দ্বিতীয় পুত্র, তাঁর বিরুদ্ধে অস্ত্র, মাদক, চোরাকারবারি ও সন্ত্রাসী হামলা সহ পাঁচ টি মামলা ও অসংখ্য অভিযোগ রয়েছে থানায়। এবং জুয়েল দীর্ঘ দিন থেকেই আত্মগোপনে আছে। প্রশাসনের দৃষ্টি এড়িয়ে চালাচ্ছে অবৈধ কার্যক্রম। এমন নারকীয় হামলা ঘটানোর কারণে জুয়েল ও ফয়সাল এর সম্পৃক্ততার খবর জেনে ক্ষুব্ধ এলাকাবাসীও, তাঁরা এই সন্ত্রাসী জুয়েল ও ফয়সাল এর গ্রেফতার এবং শাস্তি দাবি করছে।